বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

Hazrat Moula Ali (RA) ki Khilafat

Hazrat Ali (RA) ki Khilafat aur Jange Jamal aur Jange Siffin aur Sahaba ka martabaঃ Amirul Momenin Hazrat Ali (RA) ki khilafat bhee shura muhazerin wa Ansaar ke Marzi se payi. Jaise ke Hazrat ibne Bat-ha (RA) Hazrat Ali (RA) ki Bete (Sahebjada) Hazrat Mohammad bin Hanafiya (RA) se Rewayat karte he ke me Hazrat Ali (RA) ke pass tha Jab Hazrat Usman (RA) Mahsoor the Dare Asha Ek Admi Ap ke pass aker kehta he Aysa Lagta he ke Ameerul Momenin ko Abhee Qatl ker diya jayega ye sunte he Hazrat Ali (RA) uth ler Khade hua aur Jab uthe to me ne unki Kamar ko Pakar Liya. Kew ki Mujhe ye khauf tha ke mere Walid Hazrat Ali (RA) bhee na Mar Jaye. Phir Hazrat Ali (RA) ne Kaha Mujhe chordo. Farmate he phir Hazrat Ali (RA) Hazrat Usman (RA) ke ghar Pohnche to Usman (RA) Qatal kiye

রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০

Hazrat Umar (RA) ki Khilafat:

Amirul momenin Hazrat Umar Faruq (RA) ki Khilafatঃ  Hazrat Umar Faruq (RA) ko Hazrat Abu Bakar Siddiq (RA) ne Khalifa banaya aur tamam Sahaba ki ikhtiyar me Hazrat Umar (RA) ki Bayat wa itat ki aur unhe Amirul Momenin ki Lakab se Nawajah. Hazrat ibne Abbas (RA) ne Farmate he ke Logo ne Hazrat Abu Bakar

Khulafaye Rashedin ki Khilafatঃ

Khilafat-E-Rashidahঃ- Khulafa E  Rashedin ki Khilafat Tamam sahaba ke ikhtiyar, Marji se thi. Khulafa Rashedin me se her her Ek Khalifa ko apne apne Jamane me Dusre Sahaba per marji aur ikhtiyar hasil thi. Yani Muhajerin wa Ansaar ke faisle se khalifa bane. Khilafat Nahi Talwaar ke jorse, Nahi jabardasti se aur Nahi kisi ne Apne se Afzal se Khilafat Chunhi. Hazrat Abu Bakar Siddiq (RA) Ki Khilafat Muhajerin wa Ansaar ke Marzi aur unke Faisle se payi thi. Kew ki Jab Nabi ( صلى الله عليه وسلم) Wafat pa Gaye to Ansar ke Sardar ne khare ho ker Kaha ke

বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২০

হক এবং বাতিলের পরিচয়ঃ

হক বাতিলের পরিচয়। ৭৩ ফেরকার মধ্যে কোন দলটি হক পথে রয়েছে দলিল দেখুনঃ  

আহলে সুন্নাত ই একমাত্র সঠিক পথ 

রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ

করেছেন ______________________________

____________________________ ﺇﻥ ﺑﻨﻲ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﺗﻔﺮﻗﺖ ﻋﻠﻰ

ﺛﻨﺘﻴﻦ ﻭﺳﺒﻌﻴﻦ ﻣﻠﺔ ﻭﺗﻔﺘﺮﻕ ﺃﻣﺘﻲ ﻋﻠﻰ ﺛﻼﺙ ﻭﺳﺒﻌﻴﻦ ﻣﻠﺔ ﻛﻠﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ

ﺇﻻ ﻣﻠﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻭﻣﻦ ﻫﻲ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺃﺻﺤﺎﺑﻲ

( ﺳﻨﻦ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻯ – ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻻﻳﻤﺎﻥ، ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻓﺘﺮﺍﻕ ﺍﻷﻣﺔ، ﺭﻗﻢ

ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ 2641 ) অর্থ-হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর

রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন- নিশ্চয়

বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত। আর আমার

উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। এই সব দলই

হবে জাহান্নামী একটি দল ছাড়া। সাহাবায়ে কিরাম

জিজ্ঞেস করলেন-সেই দলটি কারা?

History Of Shia Firqa

শিয়া ফেরকার ইতিহাস ও বর্ণনাঃ  

বর্তমান শিয়া-রাফেযিরা মুসলিম উম্মার ত্রাতা বনেছে, যাদের ধর্ম আহলে বায়তের কথিত মহব্বতে সীমালঙ্ঘন করা, কুরআনুল কারিমে বিকৃতিতে বিশ্বাস করা, সাহাবিদের অভিসম্পাত করা, উম্মুল মোমেনিনদের উপর অপবাদ আরোপ করা, রাত-দিন সাহাবিদের থেকে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দেওয়া ও মুসলিম জাতির সাথে প্রতারণা করা। তারা আজও ‘হিযবুল্লাহ’ ও তার মিথ্যা শ্লোগানের আড়ালে মুসলিমদের গালমন্দ করে বিশ্বসভাকে জানান দিচ্ছে যে, তারাই মুসলিম উম্মার ত্রাতা ও অভিভাবক।
শিয়াঃ শিয়া ফেরকাটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন ইহাকে রাফেজী, গালিয়াহ শিয়াহ প্রভৃতি নামে উল্লেখ করা হয়। ইহাদেরকে শিয়া বলার কারণ হইল,

Ahle Sunnat Wal Jamater Pairbi

 --------আহলে সুন্নত অল জামাতের পায়রবিঃ---- 

জ্ঞানবান ও বিচক্ষণ মুমিনদের জন্য উত্তম, আহলে সুন্নত অল জামাতের অনুবর্তী হওয়া এবং বেদায়াত হইতে বাচিয়া থাকা। দ্বীনের ভিতরে বেশী প্রশ্ন করা ও অধিক ভিতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করা চাই তাহা হইলেই গােমরাহী হইতে বাঁচা যাইবে এবং পদস্খলনের ভয় থাকিবে না। উহা ধ্বংস প্রাপ্তির ও কারণ বটে। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, তােমরা সুন্নাতের অনুবর্তী হও এবং বেদায়াত হইতে বাঁচিয়া থাক। তােমাদের জন্য ইহাই যথেষ্ট।

Fazilat of Ummahatul Momenin and Ahlebait(AS)

উম্মাহাতুল মু'মিনীন এবং আহলে বাইতের ফজীলতঃ   

আমরা মুসলমান সমস্ত উম্মাহাতুল মু'মিনীনের প্রতি অত্যন্ত উচ্চ এবং নেক ধারণা পােষণ করি।
হুযুরে পাক (صلى الله عليه وسلم)-এর সেই পবিত্র বিবিদের সম্পর্কে আমাদের সকলের আকীদা ও দৃঢ় বিশ্বাস এই যে, তাঁহারা সকলেই আমাদের মুমিন মুসলমানদের কাছে মাতৃস্থানীয় ও অতিশয় সম্মানের পাত্রী তাঁহাদের অন্যতম হযরত আয়েশা সিদ্দীকা (রাঃ)। দুনিয়ার সমস্ত নারীদের মধ্যে নেত্রীস্থানিয়

Fazilat of Sahabaye Keram

সাহাবাকেরামের ফজিলত ও মরতবাঃ 

মহান সাহাবায়ে কেরামের শান ও মরতবা অফুরন্ত ও অপরিসীম। উহা বর্ণনা করিয়া শেষ কর যায় না। স্বয়ং আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে তাহাদের তারীফ এবং প্রশংসা করিয়াছেন। ইহারা রাসূলে কারীম (صلى الله عليه وسلم) এর যামানায় উভয় কিবলার দিকে ফিরিয়া নামাজ আদায় করিয়াছেন। আল্লাহতায়ালা কোরআনে বলেন, যাহারা ফতেহ মক্কার পূর্বে আল্লাহর রাস্তায় দ্বীনে ইলাহীর জন্য মালদৌলত খরচ করিয়াছে ও দ্বীনের জন্য জিহাদ করিয়াছে, তাহারা তাহাদের সমশ্রেণীর নহে, বরং তাহাদের অপেক্ষ বহু গুণে উচ্চ মর্যাদার পাত্র, যাহারা ফতেহ মক্কার পরে আল্লাহর পথে জান-মাল খরচ ও জিহাদ করিয়াছে। অবশ্য আল্লাহতায়ালা এ উভয় সম্প্রদায়কেই কল্যাণ

Khilafat of Hazrate Ameere Muawiya(RA)

 হযরত আমীরে মুআবিয়া (রাঃ)-এর খিলাফত ও শাসনঃ 

হযরত আমীরে মুআবিয়া (রাঃ) এর শাসন বা খেলাফত হযরত আলী (রাঃ) এর শাহাদাত এবং হযরত ইমাম হাসান (রাঃ)-এর খেলাফতের দাবী পরিত্যাগের মধ্য দিয়া সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। এই ঘটনার ভিতর দিয়াই হুযুরে পাক (صلى الله عليه وسلم)-এর এক মহান হাদীসের সত্যতা বাস্তবরূপ লাভ করে। উক্ত হাদীসটি এই ছিলঃ হযরত রাসূলে কারীম (صلى الله عليه وسلم) বাল্যকালে ইমাম হাসান (রাঃ) এর প্রতি লক্ষ্য করিয়া বলিয়াছিলেন যে, আমার এই

Khilafat of Hazrate Moula Ali (RA)

 হযরত মাওলা আলী শেরে খোদা (রাঃ) এর খেলাফত ও জঙ্গে জামাল ও জঙ্গে সিফফিনঃ  হযরত আলী (রাঃ) এর খেলাফত পদ লাভও জনগণের ঐক্য এবং সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে হইয়াছিল। হযরত আবু আবদুল্লাহ ইবনে বাতহা (রা.) হযরত আলী (রাঃ) এর পুত্র (শাহজাদা) মুহাম্মদ ইবনে হানফিয়া (রাঃ)-এর রেওয়াত নকল করিয়া বলেন, হযরত মুহাম্মদ ইবনে হানফিয়া (রাঃ) এরশাদ করিয়াছেন যে, হযরত ওসমান জুন্নুরাইন (রাঃ) যখন বিরােধীদের দ্বারা অবরুদ্ধ ছিলেন, তখন আমি আমার বাবা হযরত আলী (রাঃ) এর সঙ্গে ছিলাম। এক ব্যক্তি আসিয়া বলিল, শীঘ্রই আমীরুল মুমিনীন হযরত ওসমান (রাঃ) কে হত্যা করা

Khilafat of Hazrate Usman Gani (RA)

হযরত ওসমান জুন্নুরাইন (রাঃ)-এর খেলাফতঃ হযরত ওসমান (রাঃ) সাহাবায়ে কেরামের সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে খেলাফতের আসন লাভ করিয়াছিলেন। হযরত ওমর ফারুক (রাঃ) স্বীয় সন্তানগণকে খেলাফতের দাবী হইতে দূরে রাখিয়া ছয়জন বিশিষ্ট সাহাবীর দ্বারা একটি পরামর্শ সংসদ গঠন করিলেন যে তাহারাই পরামর্শ ও আলাপালােচনার দ্বারা খলীফা নির্বাচন কার্য সমাধা করিবেন। এই ছয়জন সাহাবা ছিলেন, হযরত তালহা (রাঃ), হযরত জোবায়ের (রাঃ) হযরত সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাঃ), হযরত ওসমান (রাঃ) হযরত মাওলা আলী (রাঃ) এবং হযরত আবদুর রহমান

মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০

Khilafat of Hazrate Umar Faruq(RA )

 ---হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)-এর খেলাফতঃ--- হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)-কে খলীফারূপে মনােনয়ন করিয়াছিলেন স্বয়ং পূর্ববর্তী খলীফা হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)। অতঃপর সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)-এর হস্তে খেলাফতের বায়াত গ্রহণ করিয়া তাহাকে আমীরুল মুমিনীন খেতাব প্রদান করিলেন।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)

Khilafat of Hazrate Abu Bakar Siddiq(RA)

 --------------খােলাফায়ে রাশেদীন-------------------

খােলাফায়ে রাশেদীনের কোন খলীফাই অস্ত্র তলোয়ার কিংবা অন্য কোনরূপ শক্তির জোরে খেলাফত লাভ করেন নাই। বরং প্রত্যেকেই তাহারা ঐ পদ লাভ করিয়াছিলেন সম-সাময়িক লােকদের মধ্যে স্বীয় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং ফজীলতের মাধ্যমে এবং সাহাবায়ে কেরামের ঐক্য ও রাজী রগবতের ভিত্তিতে।

"হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)এর খেলাফত:"

হযরত আবু বকর (রাঃ) মুহাজির ও আনছার উভয় শ্রেণীর সাহাবাগণের সম্মিলিত অনুমতি,

Featured post

Hazrat Noorul Aen Ki Shadi, Aulad Aur Sajjadanashin Janashine Makhdoom Ashraf

  Jab Syed Ashraf Jahangir Simnani (R.A) Syed Abdur Razzaq Noorul Ain (R.A) ki Zahir o Batini Tarbiyat farma chuke aur unhain uloom o funoon...