বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২০

হক এবং বাতিলের পরিচয়ঃ

হক বাতিলের পরিচয়। ৭৩ ফেরকার মধ্যে কোন দলটি হক পথে রয়েছে দলিল দেখুনঃ  

আহলে সুন্নাত ই একমাত্র সঠিক পথ 

রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ

করেছেন ______________________________

____________________________ ﺇﻥ ﺑﻨﻲ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﺗﻔﺮﻗﺖ ﻋﻠﻰ

ﺛﻨﺘﻴﻦ ﻭﺳﺒﻌﻴﻦ ﻣﻠﺔ ﻭﺗﻔﺘﺮﻕ ﺃﻣﺘﻲ ﻋﻠﻰ ﺛﻼﺙ ﻭﺳﺒﻌﻴﻦ ﻣﻠﺔ ﻛﻠﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ

ﺇﻻ ﻣﻠﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻭﻣﻦ ﻫﻲ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺃﺻﺤﺎﺑﻲ

( ﺳﻨﻦ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻯ – ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻻﻳﻤﺎﻥ، ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻓﺘﺮﺍﻕ ﺍﻷﻣﺔ، ﺭﻗﻢ

ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ 2641 ) অর্থ-হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর

রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন- নিশ্চয়

বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত। আর আমার

উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। এই সব দলই

হবে জাহান্নামী একটি দল ছাড়া। সাহাবায়ে কিরাম

জিজ্ঞেস করলেন-সেই দলটি কারা?

নবীজী সাঃ বললেন- যে দলটিতে আমি ও আমার

সাহাবাগণ থাকব। {সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৪১,

আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯, আল মু’জামুল

আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯, কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল

আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০৬০}

_____________________________________________

_____________ রাসুল সাঃ আরো বলেন ; নিশ্চয় আমার

উম্মাতের মধ্যে এমন দলসমুহ বাহির হইবে যে,

উহাদের মধ্যে বদ আকিদা নাফছানি খাহেশাত এমন

ভাবে সংক্রামিত হইবে যেমন পাগলা কুকুরের বিশ

সংক্রামিত হয় দংশিত ব্যক্তির মধ্যে। কু-আকিদা ও

কুফরী সমুহ ঐ গোমরাহ লোকদের

প্রতিটি নাড়ী নক্ষত্র ও প্রত্যেক

গ্রন্থিতে সংক্রামিত হইবে। (আবু দাউদ )

_____________________________________________

____________ হযরত গাউস পাক আব্দুল কাদের

জিলানী রঃ উনার “গুনিয়াতুত ত্বালেবীন” কিতাব এ

বলেন, ৭৩ ফেরকা মুলতঃ মুল দশটি ফেরকার

শাখা প্রশাখা। সেই দশটি ফেরকা হইলঃ (১)

আহলে সুন্নাত, (২)খারেজী (৩)শিয়া বা রাফেজী,

(৪)মোতায়েলা , (৫) মারযিয়া, (৬) মুশাব্বাহা, (৭)জাহমিয়া,

(৮) জারারিয়া, (৯) নাজ্জারিয়া, (১০)কালাবিয়াহ।

আহলে সুন্নাত বা সুন্নি জামাতের কোন

শাখা প্রশাখা নাই। ৪টি মাযহাব কোনো দল নয়

বরং এটা ফিকাহ একেকটা ফিকাহ এর স্কুলের মত।

তাদের সবার আকীদা একই। কিন্তু অপরাপর

৯টি দলেরই শাখা প্রশাখা বর্তমান এবং তারা ভিন্ন

আকীদায় বিশ্বাসী। হযরত গাউস পাক আব্দুল

কাদের জিলানী রঃ বলেন খারেজী দলের

শাখা ১৪টি, শিয়া বা রাফেজী ৩৩টি, মোতাযেলার ৬টি,

মারজিয়ার ১২টি, মুশাব্বাহার ৩টি, জারারিয়া,

কালাবিয়াহ, নাজ্জারিয়া,

জাহমিয়ার একটি করে মোট ৭৩ টি ফেরকা ।

_____________________________________________

_____________ আল্লামা কুরতুবী রহঃ তার প্রণীত

তাফসীরে কুরতুবীতে লিখেন- . ﻭﻗﺪ ﻗﺎﻝ ﺑﻌﺾ

ﺍﻟﻌﻠﻤﺎﺀ ﺍﻟﻌﺎﺭﻓﻴﻦ : ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻔﺮﻗﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﺯﺍﺩﺕ ﻓﻲ ﻓﺮﻕ ﺃﻣﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ

ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻫﻢ ﻗﻮﻡ ﻳﻌﺎﺩﻭﻥ ﺍﻟﻌﻠﻤﺎﺀ ﻭﻳﺒﻐﻀﻮﻥ ﺍﻟﻔﻘﻬﺎﺀ ، ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺫﻟﻚ ﻗﻂ

ﻓﻲ ﺍﻷﻣﻢ ﺍﻟﺴﺎﻟﻔﺔ . ( ﺍﻟﺠﺎﻣﻊ ﻷﺣﻜﺎﻡ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺍﻟﻤﺆﻟﻒ : ﺃﺑﻮ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺤﻤﺪ

ﺑﻦ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﺑﻦ ﻓﺮﺡ ﺍﻷﻧﺼﺎﺭﻱ ﺍﻟﺨﺰﺭﺟﻲ ﺷﻤﺲ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﺍﻟﻘﺮﻃﺒﻲ

( ﺍﻟﻤﺘﻮﻓﻰ 671 : ) যেই

ফিরক্বাটি উম্মতে মুহাম্মদীতে বাড়বে তারা হল-

যারা ওলামাদের সাথে শত্রুতা করবে, আর

ফুক্বাহাদের প্রতি রাখবে বিদ্বেষ। এই গ্রপটি পূর্ব

উম্মতের মাঝে ছিল না। {তাফসীরে কুরতুবী,

তাফসীর সূরাতুল আনআম} এই উম্মতের

মাঝে বর্ধিত বাতিল ফিরক্বাটি হল ফিক্বহ ও ফুক্বাহাদের

দুশমন, তথা ইজতিহাদ ও মুজতাহিদদের দুশমন দল।

বুঝাই যাচ্ছে তারা হল বর্তমান লা মাজহাবিরা।

*********************************************

******************************************

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত যে হক্ব দল

তা চেনার উপায়। আহলে সুন্নাতের সাথে ৭২

দলের যে বিভক্তি তা মূলত রাসূল দঃ, নবীগণ

এবং অলীগণের ব্যাপারে ও অন্যান কিছু

ক্ষেত্রে আক্বীদাগত পার্থক্য । আল্লাহ

তাআলা তাদেরকে যে মর্যাদা দান করেছেন

তা আমরা আহলে সুন্নাত অকপটে স্বীকার করি।

কিন্তু বাকী ৭২ ফেরকা তা অস্বীকার করে তাদের

মর্যাদা হানী করে তাদেরকে সাধারণ মানুষের

কাতারের বলে জঘন্য আক্বীদা বিশ্বাস করে।

সবচেয়ে জরূরী বিষয় হল আহলে সুন্নাতের

বিপক্ষে ৭২ ফেরকা এক এবং আক্বীদাগতভাবেও

তারা এক। যা আহলে সুন্নাত ও ৭২ ফেরকার স্পষ্ট

ব্যবধান করে দেয় কারণ আহলে সুন্নাহর সকল

আক্বীদা কোরআন -সুন্নাহ ভিত্তিক এবং বাকী ৭২

ফেরকা হতে আলাদা । নিম্নে আহলে সুন্নাহ বনাম

৭২ দল আক্বীদাগত পার্থক্য দেখানো হল। ১ /

আমরা আহলে সুন্নাত নামাজ পড়ি, রোজা রাখি, হজ্ব

করি, যাকাত দিই , সুন্নাত নফলকে গুরুত্ব দিই, যথাসম্ভব

পালন করার চেষ্টা করি। কিন্তু বাকী ৭২ ফেরকার

মতে শুধু ফরজ জরুরী , সুন্নাত নফল দরকার নাই।

***********************************************

**************************************** ২ /

আহলে সুন্নাহর মতে নবীজি মানুষ, কিন্ত আল্লাহর

বিশেষ ও অতুলনীয় সৃষ্টি। কিন্তু বাকী ৭২

ফেরকা একমত যে রাসূল দঃ তাদের মত সাধারণ মানুষ।

***********************************************

**************************************** ৩/

আহলে সুন্নাহর মতে রাসূল দঃ আদম আঃ এর সৃষ্টির

আগে থেকে নবী ছিলেন, কিন্তু বাকী ৭২

ফেরকা একমত রাসূল দঃ গোমরাহ ছিলেন

দুনিয়াতে ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত

পেয়ে নবী হয়েছেন । অথচ

হাদিসে এসেছে — ﻋﻦ ﻣﻴﺴﺮﺓ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ

ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛﻨﺖ ﻧﺒﻴﺎ ﻭﺍﺩﻡ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺮﻭﺡ ﻭﺍﻟﺠﺴﺪ .

অর্থ: “হযরত মাইসারাতুল ফজর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু

উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল

মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন,

হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

তিনি ইরশাদ করেন, আমি তখনো নবী ছিলাম যখন

হযরত আদম আলাইহিস সালাম রূহ ও

শরীরে ছিলেন।” ( তারীখে বুখারী, আহমদ,

আলহাবী, ইত্তেহাফুচ্ছাদাত, তাযকিরাতুল মাউজুয়াত,

কানযুল উম্মাল, দাইলামী, ত্ববরানী, আবু নঈম,

মিশকাত, মিরকাত ১১/৫৮) ___________________

_______________________________________ হাদীছ

শরীফ-এ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক

ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- ﻛﻨﺖ

ﻧﺒﻴﺎ ﻭﺍﺩﻡ ﺑﻴﻦ ﺍﻟـﻤﺎﺀ ﻭﺍﻟﻄﻴﻦ অর্থ:

আমি তখনো নবী ছিলাম, যখন হযরত আদম

আলাইহিস সালাম তিনি পানি ও মাটিতে ছিলেন।

(মিশকাত

শরীফ , মিরকাত ১১/৫৮) *******************

*********************************************

*********************** ৪/ আহলে সুন্নাহর

আযানের আগে পরে দরুদ পড়ে। কিন্তু ৭২

ফেরকার মতে তা নিৎকৃষ্ট কাজ। কারণ তারা দরুদ

বিরোধী । অথচ তা রাসূল (দঃ) এর আদেশ। যেমন

হাদিসে এরশাদ হয়েছে — . ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺍﻟﻌﺎﺹ

ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻌﻢ ﺍﺫﺍ ﺍﺳﻤﻌﺘﻢ ﺍﻟﻤﺆﺫﻥ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﻣﺜﻞ ﻣﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﺛﻢ

ﺻﻠﻮﺍ ﻋﻠﻲ ﺻﻠﻮﺓ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﺑﻬﺎ ﻋﺸﺮﺍ হযরত আব্দুল্লাহ

ইবনে আমর ইবনে আস রঃ হতে বর্ণিত রাসুল

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন

হে মুসলমানেরা যখন তোমরা আযান শুনতে পাও

তখন তার অনুরূপ শব্দ তোমরাও বলবে। অতঃপর

যখন আযান শেষ হবে আমার উপর দরুদ পাঠ করবে।

সুতরাং যে আমার উপর একবার দরুদ পাঠ

করবে তাকে আল্লাহ ১০ টি নেকী বা প্রতিদান দান

করবেন। [[ সহিহ মুসলিম, মেশকাত শরীফ, বাবুল

আযান, পৃষ্ঠা ৬৩]] হাদিসখানা প্রথমত মুসলিম

শরীফের হাদিস, দ্বিতীয়ত স্পষ্ট আযানের পর

দরুদের কথা উল্লেখ আছে। একবার চিন্তা করুন

মানুষ কত বড় নিমুকহারাম

হলে আযানে দরুদকে অস্বীকার করে ??

************************************************

*************************************** ৫/

আহলে সুন্নাহ সকল অলী – বুজুর্গদের খুবই

শ্রদ্ধা করে তাদের কেরামত বিশ্বাস করে ও

স্বীকার করে। কিন্তু বাকী ৭২ দল অলীগণের

কারামত বিশ্বাস করে না উল্টো তাদেরকে হেয়

প্রতিপন্ন করে। অথচ আল্লাহ

তাআলা হাদিসে কুদসীতে এরশাদ করেছেন — ﻋﻦ

ﺍﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺹ ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻲ

ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﻋﺎﺩﻟﻲ ﻭﻟﻴﺎ ﻓﻘﺪ ﺍﺫﻧﺘﻪ ﺑﺎﻟﺤﺮﺏ ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ হযরত আবু

হুরায়রা রঃ হতে বর্ণিত , রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু

আলায়হি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ

তাআলা এরশাদ করেছেন, যে আমার অলীর

সাথে শত্রুতা পোষণ করবে আমি তার

বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম । সহিহ

বুখারী _________________________________

_________________________ ﻭﻻ ﺗﻘﺮﺏ ﺍﻟﻲ ﻋﺒﺪﻱ ﺑﺸﻴﺊ ﺍﺣﺐ ﺍﻟﻲ

ﻣﻤﺎ ﺍﻓﺮﺿﺖ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻻ ﻳﺰﺍﻝ ﻋﺒﺪﻱ ﻳﺘﻘﺮﺏ ﺍﻟﻲ ﺑﺎﻧﻮﺍﻓﻞ ﺣﺘﻲ ﺍﺣﺒﺒﺘﻪ ﻓﻜﻨﺖ

ﺳﻤﻌﻪ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺴﻤﻊ ﺑﻪ ﻭ ﺑﺼﺮﻩ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺒﺼﺮ ﺑﻪ ﻭ ﻳﺪﻩ ﺍﻟﺘﻲ ﻳﺒﻄﺶ ﺑﻬﺎ ﻭﺭﺟﻠﻪ

ﺍﻟﺘﻲ ﻳﻤﺸﻲ ﺑﻬﺎ ﻭ ﺍﻥ ﺳﺎﻟﻨﻲ ﻻﻋﻄﻴﻨﻪ ﻭﻟﺌﻦ ﺍﺳﺘﻌﺎﺫﻧﻲ ﻻﻋﻴﺬﻧﻪ আমার

বান্দাহ আমার নির্ধারিত ফরজ কাজের মাধ্যমে, যা আমার

নিকট প্রিয় তার মাধ্যমে এবং নফল কাজের

মাধ্যমে আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকে। এক

পর্যায়ে এসে আমি নিজেই তাকে মুহাব্বত করি ।

আর যখন আমি তাকে মুহাব্বত করি , তখন তার মুখ

আমার মুখ আমার মুখ হয়ে যায়

যা দ্বারা সে কথা বলে । তার কান আমার কান

হয়ে যায় , যা দ্বারা সে শুনে । তার চক্ষু আমার চক্ষু

হয়ে যায় , যা দ্বারা সে দেখে । তার হাত আমার হাত

হয়ে যায় , যার দ্বারা সে ধরে । তার পা আমার

কুদরতি শক্তিতে রূপান্তরিত হয়,

যা দ্বারা সে চলাফেরা করে । সে যদি আমার

কাছে কিছু প্রার্থনা করে আমি তা অবশ্যই প্রদান

করি । বুখারী শরীফ ,২/৯৬৩ ,হাদিস নং ৬২৫৪

তাইতো আল্লাহর অলীগণ মুখে যা বলেন তাই

হয়ে যায় । **********************************

*********************************************

********

৬/ আহলে সুন্নাহ নবী- অলীগণের

মাজারকে দোয়া কবুলের বিশেষ স্থান

মনে করে তাই তাঁদের মাজারে গিয়ে তাঁদের

অসিলায় দোয়া করে। কিন্তু বাকী ৭২

ফেরকা তা শিরক বলে ফতোয়া দেয়। অথচ

মাজারে যাওয়া সাহাবাগণের সুন্নাত । যেমন হাদিস

শরীফে এসেছে.. ﺍﺻﺎﺏ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻗﺤﻂ ﻓﻲ ﺯﻣﺎﻥ ﻋﻤﺮ _ ﻓﺠﺎﺀ

ﺭﺟﻞ ﺍﻟﻲ ﻗﺒﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻌﻢ ﻓﻘﺎﻝ ﻳﺎﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺳﺘﺴﻒ ﻻﻣﺘﻚ ﻓﺎﻧﻬﻢ ﻗﺪ

ﻫﻠﻜﻮﺍ ﻓﺎﺗﻲ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻨﺎﻡ ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻪ ﺍﺋﺖ ﻋﻤﺮ ﻓﺎﻗﺮﺋﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ _ ﻭﺍﺧﺒﺮﻩ

ﺍﻧﻜﻢ ﻣﺴﺘﻘﻴﻤﻮﻥ হযরত ওমর রঃ এর সময় একদা অনাবৃষ্টির

কারণে মানুষের উপর দুর্ভিক্ষ পতিত হল । তখন এক

সাহাবী হযরত বেলাল বিন হারেস রঃ রাসূল দঃ এর

রওযা মোবারকে এসে আবেদন করল,

ইয়া রাসূলাল্লাহ দঃ আপনার উম্মত ধ্বংশ

হয়ে যাচ্ছে আপনি আল্লাহর দরবারে বৃষ্টির জন্য

প্রার্থনা করুন ।

সে সাহাবিকে স্বপ্নযোগে বলা হল , হযরত ওমর

রঃ কে গিয়ে সালাম বল এবং তাকে বল

যে তোমাদেরকে বৃষ্টি দান করা হবে ।

সুবহানাল্লাহ ! _________________________________

_________________________ * আল

মুসান্নাফ ,ইবনে আবি শায়বাহ । (খন্ড ১২ ,পৃঃ৩২ হাদিস নং ১২০৫১.) *হযরত ইবনে হাজর আসকালানী রহঃ,

ফতহুল বারী শরহে বুখারী , (খন্ড ২ পৃঃ ৪৯৫ ও ৪১২)

হযরত ইবনে আবি শায়বাহ, ইবনে হাজর আসকালানী ,ও ইমাম কোস্তলানী রহঃ তারা বলেছেন ﻫﺬﺍ ﺣﺪﻳﺚ ﺻﺤﻴﺢ

অত্র হাদিস খানা সহীহ সনদে বর্ণিত !

তাছাড়া আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণের রওযা হল দোআ কবুলের বিশেষ স্হান । যেমন ইমাম

শাফেয়ী রহঃ বলেন … ﺍﻧﻲ ﻻﺗﺒﺮﻙ ﺑﺎﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻭﺍﺟﻲﺀ ﺍﻟﻲ ﻗﺒﺮﻩ ﻓﺎﺫﺍ ﻋﺮﺿﺖ ﻟﻲ ﺣﺎﺟﺔ ﺻﻠﻴﺖ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ﻭﺟﺌﺖ ﺍﻟﻲ ﻗﺒﺮﻩ ﻭﺳﺎﻟﺖ ﺍﻟﻠﻪ

ﺍﻟﺤﺎﺟﺔ ﻋﻨﺪﻩ ﻓﻤﺎ ﺗﺒﻌﺪ ﻋﻨﻲ ﺣﺘﻲ ﺗﻘﻀﻲ _ নিশ্চয়ই আমি ইমাম আবু হানিফা রঃ হতে বরকত হাসিল করি এবং আমি তার রওজায়

জিয়ারত করতে আসি । আমার যখন কোন প্রয়োজন পড়ে তখন আমি দুই রাকাত নামাজ পড়ে তার কবরে আসি এবং তার

পাশে দাড়িয়ে আল্লাহর নিকট মুনাজাত করি । অতঃপর আমি সেখান থেকে আসতে না আসতেই আমার প্রয়োজন পূর্ণ হয়ে যায় । সুবহানাল্লাহ !

_____________________________________________

_____________ ফতোয়ায়ে শামী , খন্ড ১ পৃঃ ১ .

তারিখে বাগদাদ , খন্ড ১ পৃঃ ১২৩ রুদ্দুল মুখতার খন্ড ১

পৃঃ ৪১ আলখায়রাতুল হেসান , পৃঃ ৯৪ _______________

___________________________________________

ওহাবী ভাইদের বলছি । আপনারা কি নিজেদের ইমাম

শাফেয়ী রহঃ এর চেয়ে বড়

মুফতী মনে করেন ? নাউযুবিল্লাহ ।

*********************************************

****************************************** ৭/

আহলে সুন্নাত অসিলার মাধ্যমে দোয়া করে। কিন্তু

বাকী ৭২ দলের মতে তা শিরক। অথচ আল্লাহ

তাআলা এরশাদ করেছেন ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁَﻣَﻨُﻮﺍ ﺍﺗَّﻘُﻮﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻭَﺍﺑْﺘَﻐُﻮﺍ

ﺇِﻟَﻴْﻪِ ﺍﻟْﻮَﺳِﻴﻠَﺔَ ﻭَﺟَﺎﻫِﺪُﻭﺍ ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻠِﻪِ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗُﻔْﻠِﺤُﻮﻥَ “হে মুমিনগণ!

আল্লাহকে ভয় কর এবং তার নিকট অসিলা তালাশ কর

এবং সর্বশক্তি দিয়ে তার পথে সংগ্রাম কর যেন

তোমরা সফলকাম হতে পার।” (সুরা আল মায়েদা:৩৫)

*********************************************

****************************************** ৮,

আহলে সুন্নাহ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী দঃ উতযাপন

করে। কিন্তু বাকী ৭২ দল এর মতে রাসূল দঃ এর

জন্মদিন -উদযাপন করার কোন অস্থিত্ ইসলামে নাই

এবং তা বিদাত। কতইনা দুর্ভাগা তারা রাসূল দঃ নিজেই

জন্মদিন উদযাপন করতেন অথচ তারা বলে করতেন

না। হাদিসে পাকে এসেছ — মিলাদ পালন করেছেন

নবীজি নিজেই – ﻋَﻦْ ﺍَﺑِﻰ ﻗَﺘَﺪَﺓَ ﺍﻻَﻧْﺼﺎَﺭِﻯ ﺭَﺿِﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﻨﻪُ ﺍَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ

ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺱﺀﻝ ﻋَﻦْ ﺻَﻮْﻡِ ﻳَﻮْﻡ ﺍﻻِ ﺛْﻨَﻴْﻦِ ﻗَﻞَ ﺫَﺍﻙَ ﻳَﻮْﻡٌ ﻭُﻟِﺪْﺕُ

ﻓِﻴْﻪِ ﺑُﻌِﺜْﺖُ ﺍَﻭْﺍُﻧْﺰِﻝَ ﻋَﻠَﻰَّ ﻓِﻴْﻪِ – অর্থাৎ হযরত আবু কাতাদা (রা:)

হতে বর্নিত রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু

তায়ালা আলায়হি ওয়াসাল্লামার দরবারে আরজ

করা হলো তিনি প্রতি সোমবার রোজা রাখেন

কেন? উত্তরে নবীজি ইরশাদ করেন, এই

দিনে আমি জম্মন গ্রহন করেছি, এই দিনেই

আমি প্রেরিত হয়েছি এবং এই দিনেই আমার উপর

পবিত্র কুরআন নাযিল হয় । (সহীহ মুসলিম শরীফ

২য় খন্ড, ৮১৯ পৃষ্ঠা, বায়হাকী: আহসানুল কুবরা, ৪র্থ

খন্ড ২৮৬ পৃ: মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল ৫ম

খন্ড ২৯৭ পৃ: মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ৪র্থ খন্ড

২৯৬পৃ: হিলিয়াতুল আউলিয়া ৯ম খন্ড ৫২ পৃ:)___________

_______________________________________________

হাদীস শরীফ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ،ﻛﺎﻥ ﻳﺤﺪﺙ ﺫﺍﺕ

ﻳﻮﻡ ﻓﻲ ﺑﻴﺘﻪ ﻭﻗﺎﺋﻊ ﻭ ﻻﺩ ﺗﻪ ﺑﻘﻮﻡ ﻓﻴﺒﺸﺮﻭﻥ ﻭﻳﺤﻤﺪﻭﻥ ﺇﺫﺍ ﺟﺎﺀ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ

ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻭ ﻗﺎﻝ ﺣﻠﺖ ﻟﻜﻢ ﺷﻔﺎﻋﺘﻲ হযরত ইবনে আব্বাস

(রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদিন হযরত আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু

আনহু কিছু লোক নিয়ে নিজ গৃহে নবী পাক

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মকালীন

ঘটনাবলী বর্ণনা করছিলেন এবং তাঁর

প্রশংসাবলী আলোচনা করে দুরুদ ও সালাম পেশ

করছিলেন। ইত্যবসরে প্রিয়নবী হাজির হয়ে এ

আবস্তা দেখে বললেন, তোমাদের জন্য আমার

শাফায়াত আবশ্যক হয়ে গেল । ( ইবনে দাহইয়ার

আত-তানবীর ) সুতরাং প্রমানিত হল,

মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন

দ্বারা রাসূলে পাকের শাফায়াত নসীব হয় ।

*********************************************

****************************************** ৯,

আহলে সুন্নাহর মতে ররাসূল দঃ হায়াতুন্নবী উনার

মৃত্যু সাময়িক তিনি এখন জীবিত । কিন্তু ৭২ ফেরকার

মতে তিনি মৃত। নাউযুবিল্লাহ। অথচ সহিহ হাদিস

দ্বারা তা প্রমাণিত। যেমন এরশাদ হয়েছে – ﻋﻦ ﺍﻧﺲ

ﺭﺽ ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺍﻻﻧﺒﻴﺎﺀ ﺍﺣﻴﺎﺀ ﻓﻲ ﻗﺒﻮﺭﻫﻢ

ﻳﺼﻠﻮﻥ _ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻤﻨﺎﻭﻱ ﻫﻮ ﺣﺪﻳﺚ ﺻﺤﻴﺢ অর্থ হযরত আনাস

রঃ হতে বর্ণিত নবী করীম দঃ এরশাদ করেছেন,

নবীগণ তাদের নিজ নিজ কবরে জীবিত,

সেখানে তারা নামাজ আদায় করেন। (বায়হাকি) অত্র

হাদিসখানা সহিহ । ﺃﺧﺮﺟﻪ ﺍﻟﺒﻴﻬﻘﻲ ﻓﻲ ﺣﻴﺎﺓ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﻓﻲ ﻗﺒﻮﺭﻫﻢ [ ﺹ

23/ ﻃﺒﻌﺔ ﻣﻜﺘﺒﺔ ﺍﻹﻳﻤﺎﻥ ] ، ﻣﻦ ﻃﺮﻳﻖ ﺃﺑﻲ ﻳﻌﻠﻰ ﺑﻪ …. ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻬﻴﺜﻤﻲ

ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺠﻤﻊ [ 386 /8 ] : « ﺭﻭﺍﻩ ﺃﺑﻮ ﻳﻌﻠﻰ ﻭﺍﻟﺒﺰﺍﺭ ﻭﺭﺟﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻳﻌﻠﻰ

ﺛﻘﺎﺕ » . ﻭﻗﺒﻠﻪ ﻧﻘﻞ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻤﻠﻘﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﺒﺪﺭ ﺍﻟﻤﻨﻴﺮ [ /5 285 ] ﻋﻦ

ﺍﻟﺒﻴﻬﻘﻲ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺑﻌﺪ ﺃﻥ ﺳﺎﻕ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﻄﺮﻳﻖ : « ﻫَﺬَﺍ ﺇِﺳْﻨَﺎﺩ ﺻَﺤِﻴﺢ » ﺛﻢ ﻗﺎﻝ

ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻤﻠﻘﻦ : « ﻭَﻫُﻮَ ﻛَﻤَﺎ ﻗَﺎﻝَ ؛ ﻟِﺄَﻥ ﺭِﺟَﺎﻟﻪ ﻛﻠﻬﻢ ﺛِﻘَﺎﺕ

*********************************************

****************************************** এছাড়াও

আরো অনেক বিষয় আছে আমি পোষ্ট দীর্ঘ

হয়ে যাচ্ছে বিধায় বিস্তারিত

আলোচনা করতে পারছি না। যেমন ***************

*********************************************

*************************** ১০ বর্তমান শিয়া-রাফেজিরা মুসলিম উম্মার ত্রাতা বনেছে, যাদের ধর্ম আহলে বায়তের কথিত মহব্বতে সীমালঙ্ঘন করা, কুরআনুল কারিমে বিকৃতিতে বিশ্বাস করা, সাহাবিদের অভিসম্পাত করা, উম্মুল মোমেনিনদের উপর অপবাদ আরোপ করা, রাত-দিন সাহাবিদের থেকে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দেওয়া ও মুসলিম জাতির সাথে প্রতারণা করা। তারা আজও ‘হিযবুল্লাহ’ ও তার মিথ্যা শ্লোগানের আড়ালে মুসলিমদের গালমন্দ করে বিশ্বসভাকে জানান দিচ্ছে যে, তারাই মুসলিম উম্মার ত্রাতা ও অভিভাবক।

আর আহলে সুন্নাত

আহলে বায়েতগণকে, ইমাম হোসাইন

রাঃ কে মোহাব্বত করে তাই

আমরা শোহাদায়ে কারবালা মাহফিল করি। কিন্তু ৭২

ফেরকার মতে তা বিদাত। তাদের মতে ইমাম

হোসাইন রঃ রাজনৈতিক কারণে মারা গিয়েছেন।

নাউযুবিল্লাহ । অথচ তিনি হলেন জান্নাতবাসীদের

সর্দার। ******************************

*********************************************

************ ১১, রাসূল দঃ প্রতি মিলাদের মাধ্যমে দরুদ

সালাম পাঠ করাকে তারা বিদাত বলে কিন্তু

তারা সিরাতুন্নবী দঃ করলে তখন বিদাত হয় না।

এক নজরে ওহাবী লা মাজহাবিদের কিছু বিদআত এর

তালিকা।

১, তারাবিহ ৩০ দিন জামআতে পড়া বিদাত,

২,কোরআন তেলাওয়াতের পর সাদাকাল্লাহুল আজিম

বলা বিদাত,

৩, সাহাবাগণের নামের পর রদিয়াল্লাহু আন্হ বলা বিদাত,

৪, কারো নামের পর “রহঃ বলা, হাফিজাল্লাহ বলা ” বিদাত,

৫, কনফারেন্সে হাত তালি দেওয়া বিদাত,

৬, খোতবার আযান বিদাত,

৭, কোরআন একত্রিকরণ বিদাত,

৮, কোরআনে হরকত বিদাত,

৯, বিশ্ব ইজতেমা বিদাত,

১০, আখেরী মুনাজাত বিদাত,

১১, মাদ্রাসার বার্ষিক সভা বিদাত,

১২, পিস টিভি বিদাত,

১৩, ইসলামিক কনফারেন্স বিদাত,

১৪, ইসলামিক কনসার্ট বিদাত,

১৫, মাদ্রাসা নির্মাণ বিদাত,

১৬, সিরাতুন্নবী দঃ

*********************************************

****************************************** ১২,

সাহাবাগণ, তাবেয়ীনগণ ভাল বিদাত গ্রহণ করেছেন

তাই আমরাও করি। কিন্তু ৭২ ফিরকা তা নিজেদের

ক্ষেত্রে আমল করলেও মুখে স্বীকার

করে না। কারণ মোনাফিকের কথা ও কাজ এক নয়।

বিবেকবানদের কাছে প্রশ্ন রইল

আপনারা বিবেচনা করুন কোন দল হক।

আর রইলো কথা কোন দল সঠিক পথে সেটা হুজুর গাউসে আজম হযরত শায়খ আব্দুল কাদির জিলানী রহঃ এর লেখা বিখ্যাত কিতাব গুনিয়াতুত তালেবিন এর মধ্যে বলেই দিয়েছেন যে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ই হক পথে এবং বাকিসব ৭২ ফেরকায় গুমরাহ ও পথভ্রষ্ট। তাহলে যেখানে পীরানে পীর দস্তেগীর হুজুর গাউসে পাক নিজেই বলে দিয়েছেন হক দলের কথা তাহলে আরো কিসের ভয় আর সন্দেহ থাকে।আল্লাহ সবাইকে হেদায়াত দান করুক।আমিন।


Visit করুন www.yanabi.in এ ও www.rahemadina.com 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Featured post

Hazrat Noorul Aen Ki Shadi, Aulad Aur Sajjadanashin Janashine Makhdoom Ashraf

  Jab Syed Ashraf Jahangir Simnani (R.A) Syed Abdur Razzaq Noorul Ain (R.A) ki Zahir o Batini Tarbiyat farma chuke aur unhain uloom o funoon...